Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

সকল সূচকে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রা শতভাগ অর্জনে সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণকে সচেষ্ট হওয়ার আহবান করা যাচ্ছে।


ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের করণীয়ঃ

১. সকল দরিদ্র জনগণকে সমিতির সদস্যভুক্ত করা।

২. দারিদ্র্য ও বৈষম্য দূর করা।

৩. গ্রামীণ জনগোষ্ঠীকে ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা প্রদানের মাধ্যমে তাদের জীবন যাত্রার মান আধুনিকীকরণ এবং গ্রাহকদেরকে ঘরে বসে ব্যাংকিং লেনদেন করার ব্যবস্থা করা।

৪. পরিবেশবান্ধব কার্যক্রমে ঋণ প্রদান।

৫. নারীদের ক্ষমতায়ন করা ও উদ্যোক্তা তৈরীতে নারী সদস্যদের অগ্রাধীকার প্রদান, জেন্ডার সমতা  এবং নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ।

৬. সকল দরিদ্র জনগণকে ব্যাংকিং কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত করে দারিদ্র্যতা শূণ্যের কোটায় নিয়ে আসা।

৭. (অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (জুলাই ২০২০-জুন ২০২৫) পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম বাস্তবায়ন।

৮. সরকারের রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নে কার্যকরী ভূমিকা পালন।

৯. স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানে পল্লী এলাকার জনগণের অর্থনৈতিক লেনদেন ডিজিটালাইজেশন।

১০. চাষাবাদ পর্যায়ে বিনিয়োগ করা;

১১. উৎপাদিত ফসল সংরক্ষণ পর্যায়ে বিনিয়োগ করা;

১২. সরকারি/আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মানসম্মত বীজ সরবরাহ নিশ্চিতকরণ এবং কারিগরি সহায়তা প্রদান;

১৩. স্থানীয় উপজেলা (কৃষি/মৎস্য/প্রাণী) কর্মকর্তাদের সহায়তা/সহযোগিতায় সমিতির সদস্যদের প্রশিক্ষণ প্রদান।

১৪. বাংলাদেশের অর্থনীতি তথা বৈদেশিক বাণিজ্য বহুলাংশে প্রবাসীদের প্রেরিত বৈদেশিক আয় বা রেমিটেন্স এর উপর নির্ভরশীল। পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক এর সেবা কার্যক্রম বাংলাদেশের প্রতিটা উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড, গ্রাম, এমনকি পাড়া, মহল্লা পর্যন্ত বিস্তৃত। কাজেই পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক পরিবার ভিত্তিক ব্যাংক হিসেবে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিটেন্স যদি এই ব্যাংকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকের হাতে হাতে পৌঁছে দেয়া যায় তাহলে হুন্ডি ব্যবসায়ের মত অন্যান্য নেতিবাচক কর্মকান্ড বহুলাংশে প্রতিরোধ করা।

১৫. ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও বৈষম্যমুক্ত সুখী-সমৃদ্ধ উন্নত সোনার বাংলাদেশ গড়ার জন্য আশ্রয়ন প্রকল্প সমূহ গড়া হয়েছে। আশ্রয়ন প্রকল্পের সুফলভোগীদেরকে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের থেকে ক্ষুদ্র ঋণের আওতায় এনে জনসম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে একধাপ এগিয়ে যাওয়া।

১৬. তৃণমূল জনগোষ্ঠির ব্যাংক হিসেবে আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য যেমন পেঁয়াজ, রসুন, আদা ইত্যাদি উৎপাদন, সংরক্ষণ পর্যায়ে বিনিয়োগের মাধ্যমে উল্লিখিত দ্রব্য সামগ্রীর চাহিদা, যোগান, আমদানি-রপ্তানী প্রভৃতির ভারসাম্য রক্ষা করা।